রুমীর চাচাতো ভাই মেহেদী হাসান জানান, জিগাতলার একটি মেসে থাকতেন রুমী। ইতিপূর্বে তার দুটি বিয়ে হয়েছিল এবং দুটি সংসারই ভেঙে গেছে। তার দুটি সন্তান রয়েছে, যারা বর্তমানে তাদের বাবার কাছে থাকে। তিনি আরও জানান, রুমীর রুমমেট বাড়িতে থাকায় বুধবার রাতে তিনি ওই রুমে একাই ছিলেন। তবে একই ফ্ল্যাটের পাশের রুমে অন্য সদস্যরা ছিলেন।
পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রাতে কাজের বুয়া ৫ম তলায় ওই ফ্ল্যাটের সামনে গেলে দরজা খোলা এবং ভেতরে বাতি জ্বলতে দেখেন। কৌতূহলবশত ভেতরে উঁকি দিলে তিনি রুমীকে ফ্যানের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় দেখতে পান এবং চিৎকার করে সবাইকে ডেকে তোলেন।
মৃত্যুর কারণ সম্পর্কে জানতে চাইলে স্বজনরা জানান, ব্যক্তিগত ও সাংসারিক জীবনের নানা জটিলতা এবং পারিবারিক হতাশা থেকে তিনি এমন চরম সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকতে পারেন। তবে প্রকৃত রহস্য উদ্ঘাটনে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে বিস্তারিত তদন্ত করার জোর দাবি জানিয়েছেন তারা।

























Leave a Reply